আমার চব্বিশ ঘণ্টার দিনরাত
কল্পনার রঙিন ফানুসগুলো ক্রমশঃ ফ্যাকাশে দুর্গন্ধযুক্ত
বেদনার অথই নদী ভরা বাদল বুকে নিয়ে উপচে পড়ছে
আজ পাখিটার জন্মদিন
একটা পাখি অন্যরকম
একটা পাখি মেলে পেখম
কত্তো কিছু বানায়
এই পাখিটা আলোর মতোন
এই পাখিটা একটা রতন
ভালোর সাথেই মানায়।
কয়েকটি এলোমেলো কবিতা
মনোজিৎ মিত্রের কয়েকটি এলোমেলো কবিতা
সুন্দরবন
মিছিলের যে মুখ আহত বুলেট ও টিয়ার গ্যাসে
সেই প্রাণে তুমি আরও জোর আনো, মরণ দাও
গো সব দাসানুদাসে!
যে মুখ করে না উচ্চারণ, ‘বাঁচাও...
পথ ।। এলিজা আজাদ
আরও কত পথ ছিল আমার মনের মাঝে
তবু, এখানেই এসে থেমে গেল পথ
কচিকাঁচা সে পথ
গোধূলী মাখা সন্ধ্যা বেলা ।। আলফা নূপুর
আপন মনে স্মরণ করে
লিখছি কবিতা পড়ে পড়ে
ভাবছি তোমায় মনে মনে
মেঘ দূতের ঐ ডানায় উড়ে
ত্তপ্ত রোদের বিকেল বেলা
মেঘ ভেসে করে খেলা
গোধূলী মাখা সন্ধ্যা বেলা
নীড়ে পাখি...
এলো খুশির ঈদ !
আর একটি দৃশ্য – মটরসাইকেল চালাচ্ছেন বাবা। সামনে বসে বাবার পাশাপাশি মোটর সাইকেলের হ্যান্ডেল ধরে গর্বিত সাহসী ভঙ্গিতে শক্ত হয়ে বসে আছে ৭/৮ বছরের একটি ছেলে। পেছনে বাবা-মায়ের মাঝখানে বাবার কোমর পেছিয়ে ধরে বসে আছে আদরের মেয়ে। বাচ্চা দুটির চোখে চক চকে আনন্দ । সহজে বোঝা যাচ্ছে ঈদের বাজার করতে যাচ্ছে তারা বাবা, মায়ের সাথে । এর পরের দৃশ্য দেখার সৌভাগ্য হবে না তবু হয়তো আনুমান করতে পারি অভিজ্ঞতা থেকে।
জরির বিয়ে।। অদ্রি আহমেদ
এক
খুব সদামাটা একটা বিয়ের দৃশ্য। আজ জরির বিয়ে। চারপাশে ঝলমলে আলো থাকলেও এ বিয়ে নিয়ে কারো মুখে নেই আনন্দের ঝিলিক । কেউই রাজি না...
ব্যক্তি আমি কে– সেটা বড় করে দেখি না কখনো : সেলিনা হোসেন
আমি মনে করি, জন্মদিনেও আমার লেখালেখির একটা মূল্যায়ন ধরা পড়ে। আমি এই লেখালেখির জায়গাটা বড় করে দেখি। ব্যক্তি আমি কে– সেটা বড় করে দেখি না...
যুবকের গায়ে লেখা থাকে।। সালমান তারেক শাকিল
রাত শেষ হলেই আরেকটা রাত এসে হাজির হয়
রাতের হৃদপিণ্ডে এতটা প্রাণশক্তি!
বদ্বীপ জেগে থাকে পূর্ণ সবুজ নিয়ে। আমি হাতড়াই এক টুকরো
ছেঁড়াদ্বীপ-যেখানে রাত অাসে না।
রাত...
ভালোবাসার গল্প ।। শারমিন শামস্
এই শহরে আমার একটা ভালোবাসার রাস্তা আছে। এই দমবন্ধ শহরেও এমন এই রাস্তা, যাকে ভালোবেসে আমি অন্য নামে ডাকি। আর এ যাবৎকালে যারা আমার প্রেমিক হয়েছেন, তাদের প্রত্যেককেই আমি আহ্বান করেছিলাম এই রাস্তা ধরে হেঁটে যাবার। বলা বাহুল্য, তারা কেউই আমার সেই আহ্বানে সাড়া দেননি।