লাইফস্টাইল

সবার বাড়িতেই ঈদে পোলাও বা বিরিয়ানি করা হয়, আবার অনেকে দুটোই করে। বিরিয়ানির তুলনায় পোলাও করতে কম খাদ্য উপাদান লাগে, তাই বিরিয়ানির চেয়ে পোলাও এ তুলনামূলক ভাবে কম ক্যালরি হয়। পোলাও তৈরিতে ঘি এর পরিবর্তে উদ্ভিজ্জ তেল ব্যবহার করলে ভাল।

একটা ফ্রাইপেনে তেল দিন। তেলটা এই পরিমাণ দিন যাতে ডুবো তেলে ভাজা যায়। এখন অল্প ডাল নিয়ে বড়া আকারে ভাজুন। ভাজা হলে তেল থেকে তুলে লবণ মেশানো পানিতে ছাড়ুন। এভাবে সব ডালের বড়া ভাজুন। দইটা ফেটতে থাকুন। ঘন হলে সামান্য পানি দিয়ে ফেটুন। স্বাদমতো লবণ,চিনি ও টালা জিরা আর মরিচের গুঁড়া ছাড়া সব মসলাগুলো মেশান। মিষ্টি দই হলে চিনির পরিবর্তে তেঁতুলের চাটনি দিন।

গরমে ত্বক ময়লা হয় সবচেয়ে বেশি। বাইরে থেকে ঘরে এসে মুখ ধুয়ে ফেলা উচিত। ব্যবহার করতে পারেন ফেসওয়াস কিংবা স্ক্র্যাব। তাছাড়া রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ভালমত মুখ ধুয়ে ময়েশ্চারাইজার মেখে ঘুমাতে যাওয়া উচিত।

গোসল থেকে বেরিয়ে আসে ভুলেও ভেজা চুল আঁচড়াবেন না। ভেজা অবস্থায় চুলের গোড়া নরম থাকে। এ সময় চুল আঁচড়ালে চুল পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সুতরাং মাথা টাক হওয়া ঠেকাতে চাইলে এ কাজটি ভুলেও করবেন না। আবার চিরুনির গঠনের উপরও চুল পড়তে পারে। চিরুনি কেনার আগে তাই যাচাই করে কেনাই ভালো।

শুঁটকি ভর্তা কম বেশি সবারই পছন্দ। কেউ কেউ তো এ ভর্তা পেলে অনেকটা হামলে পড়েন। খাওয়াতে আর কিছুই নিতে চান না। শুঁটকির মধ্যে লইট্টা শুঁটকির মজাটাই অন্যরকম।

নারী ও পুরুষের মাঝে কেবল দৈহিক নয়, মানসিক পার্থক্য আছে। মনস্তত্ত্ববিদদের মতে, ব্রেইনের কাজের উপর নির্ভর করেই উভয়ের মানসিক বিভেদ তৈরি হয়। এ নিয়ে বিস্তর গবেষণাও হয়েছে বিশ্বব্যাপী।

এই অ্যাপে রেনাটা লিমিটেডকে প্রশ্নও করা যাবে ই-মেইলের মাধ্যমে। রেনাটাও সে প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সাহায্য করবে। এ ছাড়া বিএমআই ক্যালকুলেটরের সাহায্যে বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী ওজন ঠিক আছে কি না, তা বের করা যাবে এ অ্যাপে। সাধারণ জিজ্ঞাসা অপশনে গিয়ে এ অ্যাপ ব্যবহারের নিয়মাবলি ও প্রয়োজনীয় তথ্য পাওয়া যাবে।

সকালের নাস্তার সবচাইতে মজাদার এবং পুষ্টিকর খাবার হলো ডিম। খুব সহজেই ভেজে বা সেদ্ধ করে খাওয়া যায় বলে অনেকেরই প্রতিদিনের নাস্তায় ডিম থাকে।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি এবং কলকাতার গ্যাঞ্জেস আর্ট গ্যালারির যৌথ উদ্যোগে এ চিত্রকর্ম প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।

ম্যাথিল্ডে নিয়েলসন বলেছেন, ‘‘এটাই প্রমাণ করেছে, ওয়াইফাই বা মোবাইলের বিকিরণ প্রাণের পক্ষে কতটা বিপজ্জনক। তাই আমাদের পরামর্শ, ঘুমোতে যাওয়ার সময় হয় মোবাইল ফোনটা দূরে রাখুন বা বিছানায় রাখতে হলে সেটাকে বন্ধ করে রাখুন। না হলে তা মস্তিষ্ক বা শরীরের পক্ষে খুব বিপজ্জনক হতে পারে।’’