মারমেইডের মজাদার জুস

1192

কক্সবাজারে গিয়ে আজকাল কোলাহলের জন্য অনেকেই হাঁপিয়ে ওঠেন। একটু নির্জনতা আর শান্ত পরিবেশ খুঁজে বেড়ান। কিন্তু পৃথিবীর বৃহত্তম এ সমুদ্র সৈকতে এখন সারাবছরই দেশী বিদেশী পর্যটকদের এতো বেশি ভীড় থাকে, নির্জন কক্সবাজার দেখা অনেকের পক্ষেই আর হয়ে ওঠে না। স্বল্প সময় নিয়ে একটু অবকাশ যাপনে যারা কক্সবাজার যান, তাদের অনেকেই ফিরে আসেন অপ্রাপ্তি নিয়েই।

কক্সবাজারের মেরিন ড্রাইভ রোডটি পর্যটকদের জন্য এখন বাড়তি আকর্ষণ। একপাশে সমুদ্রের উত্তাল জলতরঙ্গ আর অন্যদিকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা পাহাড়ের গা ঘেঁষে সোজা টেকনাফ চলে গেছে এ সড়কটি। সে এক অপূর্ব দৃশ্য। এ পথ ধরে এগিয়ে গেলেই হিমছড়ির দেখা মেলে। সেটা পেরিয়ে আর একটু এগুলেই বাম পাশে মারমেইড বিচ রিসোর্ট।

সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে ওঠা এ রিসোর্টটি নির্জনতাপ্রিয় পর্যটকদের প্রিয় জায়গা। মারমেইড আর সব রিসোর্টের চাইতে ভিন্ন। সবকিছুতে নিজস্বী আয়োজনে এর স্বতন্ত্র পরিচয় দাঁড়িয়েছে। মারমেইডের রেস্টুরেন্টটিও সম্পূর্ণ আলাদা। বিচের পাশে গড়ে তোলা এ রেস্টুরেন্টের জুসবারটি দেখানো হয়েছে এ ভিডিওতে।

তাজা ফলের ৪০ প্রকার জুস পাওয়া যায় জুসবারে। সঙ্গে আছে বিশ্ব বিখ্যাত কফি ব্র্যান্ড ‘নর্থ এন্ডের কফি ও স্ন্যাকস। একাকী সময় কাটানো কিংবা বন্ধুদের নিয়ে দল বেধে আড্ডা দেয়ার উপযুক্ত স্থান এটি। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সময় কাটানোর জায়গা মারমেইডের জুসবার।