ক্লিন ইমেজের রাজনীতিবিদ খ্যাত মামুনুর রশিদ মিলন। এলাকাজুড়ে সমাজ সেবক ও দানবীর হিসেবে রয়েছে তার বেশ সুনাম। ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে আসা এ তরুণ বর্তমানে ফেনী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে বিশেষ দায়িত্ব পেয়েছেন।

বহুতল আবাসিক ভবন নির্মাণকল্পে ইনটেক-এম এম গার্ডেন এর সাইনিং অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে

১৯৯১ সাল থেকে ফেনী ও ফাজিলপুরের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কম্পিউটার প্রশিক্ষন, ইংরেজী ভাষা শিক্ষাসহ সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম চালিয়ে আসছে।

গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী ফেনীর জনপ্রিয় রেস্টুরেন্ট থেকে মানসম্মত খাবার সহজ ও নির্ভরযোগ্য উপায়ে পৌঁছে দেবে গ্রাহকের দৌড়গোড়ায়।

সঞ্চিতা বণিক এগিয়ে যাচ্ছেন তার কাজের দক্ষতা, উপস্থাপনের নান্দনিকতা, গুণগত মান, সততা ও পরিশ্রমকে পুঁজি করে। তার কাজে রয়েছে সৃজনশীলতা ও সৌন্দর্যের ছাপ, চোখেমুখে তার প্রচুর শেখা ও জানার নেশা।

গতকাল (১০ আগস্ট) আম্ফানে ক্ষতিগ্রস্থ প্রতাপনগরে অসহায় পরিবারে খাদ্য সামগ্রী বিতরন করা হয়। ‘দূর্বার তারুণ্যের জয়গানের’ আয়োজনে এবং সহযোগী সংগঠন ‘স্বার্থক ও লাইফ শেয়ারিং’ এর সহযোগিতায় এ সব খাদ্য সামগ্রি বিতরণ করা হয়।

শাহাদাত হোসেন তৌহিদ: সত্যিকার একটি সামাজিক সংগঠন দিয়ে যে ওই অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া, অসহায়, দরিদ্র, শোষিত- বঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের যথাযথ সেবা করা যায় তার প্রকৃষ্ট উদাহারন ফেনীর পরশুরাম উপজেলার সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন 'কুঁড়েঘর ফাউন্ডেশন'। নদীবিধৌত বাংলাদেশের সীমান্ত জেলা ফেনীর একটি উপজেলা পরশুরাম। ভারতের সীমান্তবর্তী এ ছোট্ট উপজেলায় এর আগে শত সংগঠন সৃষ্টি হলেও কালক্রমে তা হারিয়ে যেতে...

এখন বলছি মরে গেলেই ভালো হতো। কেনই বা বেঁচে ছিলাম, কাজ কর্মের যে বেহাল দশা। কিভাবে কি করি বল?

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘চিকিৎসক, নার্সসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীগণ সম্পদের সীমাবদ্ধতা এবং মৃত্যু ঝুঁকি উপেক্ষা করে একেবারে সামনের কাতারে থেকে করোনাভাইরাস-আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন। আপনাদের পেশাটাই এ রকম চ্যালেঞ্জের। এই ক্রান্তিকালে মনোবল হারাবেন না। গোটা দেশবাসী আপনাদের পাশে রয়েছে।

এতোবছর কোথায় লুকিয়ে ছিলেন বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনি ক্যাপ্টন (বরখাস্ত) আব্দুল মাজেদ? খুঁজতে গিয়ে বেরিয়ে আসে শিউরে ওঠা তথ্য। যে লোকটা বঙ্গবন্ধুকে খুন করেছেন, সেই কী না কলকাতার পার্ক স্ট্রিটে পরিচিত ছিলেন মাস্টার মশাই হিসেবে। কারও সঙ্গে উচ্চস্বরে কথা বলতেন না। নিয়ম করে নামাজে যেতেন পাঁচওয়াক্ত। অথচ তিনিই খুন করে সেখানে ছদ্মবেশে পালিয়ে আছেন, এমনটা বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না মহল্লাবাসী।...