কলাম

আধুনিকতা স্মার্টনেস এবং নষ্ট ভালোবাসা প্রকাশ করতে গিয়ে পরিবার থেকেই বাচ্চাদের বিপথে ঠেলে দেয়া যতদিন বন্ধ না হবে ততদিন অপ্রাপ্ত বয়স্ক বাচ্চাদের মাঝে অপরাধ প্রবনতা কমবে না। এইসব বাচ্চারা যা নিজেরা বুঝে এবং করে তার বেশিরভাগেই ভুল।

সাংবাদিকতা বলে বিবেচিত হতে পারে। উপরন্তু বিষয়টি যদি রাষ্ট্র বা এরকম সম্মানজনক বিষয় সম্পর্কিত হয়, তখন আরো খেয়াল করে সংবাদ প্রকাশ করার দাবি রাখে। পৃথিবীর সব দেশেই এটা মেনে চলা হয়।

এই নেইমারকে চড়া মূল্য দিতে হবে, তিনি যদি এই বদ অভ্যাস পরিত্যাগ না করেন। অভিনয় করে বড় কিছু অর্জন করা যায় না। এদিকে তাঁর চুল দেখতে নয়, সারাবিশ্বে তাঁর সৃজনশীল খেলা দেখার অপেক্ষায় আছে। যেটাই হোক, শেষ মুহূর্তে সুইটজদের আরেকজন স্ট্রাইকার নামানোর কৌশলে বোঝা গেল তারা ম্যাচটি জিততে চেয়েছিল। তারা খুব ভাল খেলেছে।

এখানে স্পষ্ট যে, বাণিজ্যিক স্বার্থ ছাড়া কেউ এসব অনুষ্ঠানে স্পন্সর করেননি। কেউ যদি বিনা শর্তে স্পন্সর করতেন তাহলে বাণিজ্যিক প্রসঙ্গটি আসতো না। কোরআন নিয়ে এমন বাণিজ্য আসলেই কি বৈধ?

৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট বাংলার ইতিহাসে সবচেয়ে কলঙ্কজনক ঘটনার পর এদেশের বুকে নেমে আসে অন্ধকারময় এক দুঃসময়ের। জলপাই রঙের ট্যাংকের ঝনঝনানি আর স্বৈরশাসনে জর্জরিত তখন এদেশের মানুষ। সেই অন্ধকারাছন্ন সময়ে কবি বলেছেন, 'উটভট

বিগত দিনগুলোতে বিশ্বে (হিরোসিমা -নাগাসাকি ভিয়েতনাম সহ) যে কয়টি ছোট খাট যুদ্ধ হয়েছে তার ফল শুভ হয়নি। আরব বসন্তের নামে হালে পুতুল খেলার মত শিশুতোষ খেলা মনে করে সাদ্দাম -গাদ্দাফিকে খুন করে আইএসের জন্ম দিয়ে তোমরা নিজেরাই আতংকে দিনাতিপাত করছ

আমরা সবাই জানি ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার আগের ১৫ বছরে কী কী ঘটেছে। অগণিত নিরপরাধ মানুষ মরেছে। গৃহযুদ্ধ এবং বিভিন্ন গোষ্ঠীর লড়াই ও খুনখারাবি হয়েছে। আবু গারাইবের কথা এখনো আমরা ভুলিনি। তারপর এল আইএস। তারা লহুর দরিয়া বইয়ে দিল।

আমি কেন পর্দা করা পছন্দ করি না সেটা বলে নেই। পর্দা কেন? পুরুষের থেকে নিজেকে আড়াল করার জন্যে। নারী শরীর দেখে পুরুষের কামনা বাসানা জাগবে। তাতে আমার মানে নারীর কি? কামনা বাসনা যার পাপ পূন্যও তো তারই হওয়া উচিত। আমার চোখ তো খোলা, শরীর কেন

সোস্যাল মিডিয়া কোম্পানিগুলো নিজ উদ্দেশ্যে ব্যবহারকারীদের মনোযোগ আকর্ষণের মাধ্যমে একদিকে যেমন তাদের সঙ্গে প্রতারণা করছে, তেমনি নিজেদের বাণিজ্যিক উদ্দেশ্য হাসিলে ব্যবহার করার পাশাপাশি সূক্ষ্ম প্রযুক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে ইচ্ছাপূর্বক আসক্তি তৈরি করছে; যা কিশোর-কিশোরীদের বড় ধরনের ক্ষতির কারণ হচ্ছে।

জামায়াতকে দুষতে শুরু করলেন খালেদা। নির্বাচন বর্জনই শ্রেয় ছিল তখন বিএনপির অনেকেই বলতে থাকলেন। সম্পর্কের অবনতি ঘটলো দু’দলের মধ্যে। এখনো সেটা মেরামত হয়নি। বরং দূরত্ব আরো বেড়েছে। খালেদা যখন জেলখানায় জামায়াত তখন ভবিষ্যৎ নির্বাচনে অংশ নেয়ার চিন্তায় বিভোর।