বেশিদিন বাঁচতে চান, বেশি বেশি চুমু খান!

1132

প্রতিদিন প্রিয়জনকে বা পছন্দের মানুষকে সুন্দর করে একটা চুমু খেলেই আপনি থাকবেন সুস্থ। একদল বিজ্ঞানীদের করা একটি গবেষণায় সম্প্রতি এ তথ্য উঠে এসেছে। খুব কাছের কোনো মানুষকে ভালোবেসে চুমু খেতে পারলে তার কী কী উপকার পাবেন জেনে নিন।

ফুসফুসের রোগ হয় না

ফুসফুসের ক্যান্সার বা অন্য কোনো রকম সংক্রমণ থেকে অনেকটাই দূরে থাকা যায়, যদি আপনি প্রতিদিন চুমু খান। এছাড়াও চুমুতে ফুসফুস শক্তিশালী হয়।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে

প্রতিদিন চুমু মনের চাপ কমায়, ফলে রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকে। হার্টরেট ঠিক থাকে এবং হার্টের কোনো রকম সমস্যা থেকেও দূরে রাখে।

অ্যালার্জি প্রতিরোধে

চিংড়িতে অ্যালার্জি থাকে, অনেকে আবার অ্যালার্জির জন্য ডিমও খেতে পারেন না। কিন্তু চুমু খেতে অ্যালার্জি আছে এমন কথা কখনো শোনা যায়নি। একমাত্র চুমু খেলেই রক্তে অ্যালার্জি প্রতিরোধক অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। ফলে চোখ দিয়ে পানি পড়া, নাক দিয়ে পানি পড়া এবং হাঁচি বন্ধ হয়।

স্ট্রেস মুক্ত থাকা যায়

জীবনের যাবতীয় স্ট্রেস থেকে দূরে থাকা যায় একটা গভীর চুম্বনে। কারণ, চুমু খাওয়ার সময় আমাদের দেহ থেকে অক্সিটোসিন হরমোনের ক্ষরণ হয়। যার প্রভাবে মন রিল্যাক্সড থাকে।

ক্যালোরি বার্ন করতে

প্রচুর হেঁটে ও কড়া ডায়েট করেও ক্যালোরি বার্ন হচ্ছে না! চিন্তা নেই। শুধু একটা চুমুতেই ১২০ কিলো ক্যালোরি বার্ন করা যায়।

ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে না

যারা নিয়মিত চুমু খান, তাদের ত্বকে বয়সের ছাপ অনেক পরে আসে। এমনকী মুখে বলিরেখাও কম পড়ে।

মাথাব্যথা কমায়

যে কোনো রকম মাথা ব্যথা বা খিঁচ ধরা ব্যথা ওষুধ ছাড়াই অনেক কমে যায় শুধুমাত্র একটা আদুরে চুমুতেই।

দাঁতের সমস্যা দূর

দাঁতের ক্যাভিটির সমস্যায় ভুগছেন? তাহলে নিশ্চিন্তে চুমু খান প্রতিদিন। চুমু খাওয়ার সময় যে স্যালিভা নির্গত হয়, তার মধ্যে নিউট্রালাইজেস অ্যাসিড থাকে। যা মুখের খারাপ ব্যাকটেরিয়াগুলোকে ধুয়ে দেয় মুখ পরিষ্কার করে।