দুই স্টকের প্রধান সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

887

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে আগের কার্যদিবসের তুলনায় এদিন লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে। আগের দিনের তুলনায় এদিন হাত বদল হওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) আগের কার্যদিবসের তুলনায় এদিন লেনদেন পরিমাণ বেড়েছে। তবে আগের কার্যদিবসের তুলনায় আজ প্রধান সূচকের হয়েছে পতন।

বৃহস্পতিবার দুই স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫.৪৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৫২৮১.২৫ পয়েন্টে। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক ০.৯২ পয়েন্ট ও শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস ০.৬৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১৮৬১.৫৬ ও ১২২৩.৪৭ পয়েন্টে।

ডিএসইতে ৭৩৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। আগের দিনে লেনদেন ছিল ৫৯৪ কোটি ২৭ লাখ টাকা। ডিএসইতে আজ হাত বদল হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে ১১১টির, কমেছে ১৮২টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টির।

অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ৫৩ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের দিন লেনদেন ছিল ২২ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৪.০৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৬১৮২.৩২ পয়েন্টে।

আর সিএসই-৫০ সূচক ১.৮২ পয়েন্ট ও সিএসইএক্স ৯,৩৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১৮১.৯১, ১৪৬৫২.৯৯ ও ৯৮১০.৬৬ পয়েন্টে। অপরগুলোর মধ্যে সিএসআই ২০৩.৭৯ পয়েন্ট ও সিএসই-৩০ সূচক বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১২৮১.৪৯ ও ১৪৬৫২.৯৯ পয়েন্টে।

এদিন সিএসইতে লেনদেনে অংশ নিয়েছে ২৩৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮৯টির, কমেছে ১১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির।